মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট, ২০১১

Convert any file with P.D.F.

P.D.F. তৈরী করুন যে কোন ফাইল থেকে যে কোনভাবে

Convert any file with P.D.F.

Writter: Md. Rakibul Islam
Email:bdrakib2@yahoo.com          Mobile:+8801831084654 
 

এডৌবির পিডিএফ এর জনপ্রিয়তা সম্পর্কে নতুন করে কিছুই বলার নেই। ই-বুকের জন্য পৃথবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ডকুমেন্ট হল পিডিএফ। ই-বুক বানানোর জন্য পিডিএফ ফাইল তৈরীর প্রয়োজন হয়। কিন্তু বিনামূল্যে যে সব সফ্টওয়্যার পাএয়া যায়, তাতে অনেক সীমাবদ্ধতা ও সমস্যা থাকে। যেমন:

১.বেশিরভাগ সফ্টএয়্যার ইউনিকোড সাপোর্ট করে না , ফলে বাঙলা লেখা যায় না।

২.এদের ভেতর কোম্পানী নিজেদের বিজ্ঞাপণ দিয়ে দেয় যা অত্যন্ত বিরক্তিকর।

২.সাধারণত ফ্রী সফ্টওয়্যার গুলো একটা নির্দিষ্ট সময় পর সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়।

৩.একেক ধরনের ফাইল থেকে পিডিএফ তৈরী করার জন্য আলাদা আলাদা সফ্টওয়্যার লাগে।যেমন: HTML ডকুমেন্ট থেকে পিডিএফ এ রূপান্তর করার জন্য এক সফ্টওয়্যার আবার ওয়ার্ড থেকে পিডিএফ এ রূপান্তর করার জন্য আরেক সফ্টওয়্যার র প্রয়োজন হয়। ইত্যাদি ইত্যাদি……..

কিন্তু আপনি যদি নিচের নিয়ম মানেন তাহলে বিনামূল্যে বিশেষ কোন সফ্টওয়্যার উপরের যে কোন সমস্যা ছাড়াই পিডিএফ বানাতে পারবেন। এজন্য কেবল একটা ছোট্ট সফ্টওয়্যার লাগবে। তবে মজার ব্যপার হল, এর জন্য আলাদাকরে কোন কাজ শিখার প্রয়োজন নেই। যে কোন ফাইল থেকেই (ওয়ার্ড,HTML,নোপ্যাড ইত্যাদী) পিডিএফ বানাতে পারবেন।

প্রথমেই http://www.dopdf.com/download.php  
থেকে doPdf নামক সফ্টওয়্যারটি নামিয়ে ইনস্টল করে নিন। জাস্ট ইনস্টল করুন ,আপনার আর কিছই করার দরকার নেই। 

এবার নিচের যে কোন একটি পথ আপন পছন্দমত বেছে নিন।

ওয়ার্ড ডকুমেন্ট থেকে পিডিএফ: 

এবার আসাযাক কভাবে ডকুমেন্ট থেকে পিডিএফ বানাবেন। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড ওপেন করে আপনার পিডিএফ ফাইলে যা লিখবেন তা লিখুন অথবা আগের লেখা কোন ডকুমেন্ট ওপেন করুন। যা যা লিখবেন তা লিখে ফেলুন।

এবার File মেনু থেকে Print কমান্ড সিলেক্ট করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে তার Printer এর আওতাধীন Name নামক বক্স থেকে doPdf v7 সিলেক্ট করুন এবং সবিশেষে OK চাপুন। এখন নতুন একটি উইন্ডো আসবে । এখানের File Name নামক বক্সের পাশে Browse বাটনে ক্লিক করে যে জায়গায় সেভ করবেন তা দেখিয়ে দিন। শেষমেশ OK চাপুন । ব্যাস pdf হয়ে গেল। এবার আপনা আপনিই ফাইলটি ওপেন হবে। 


নোটপ্যাড থেকে পিডিএফ: 
নোটপ্যাড ওপেন করে যা লিখার লিখে ফেলুন। এবার File মেনু থেকে Print কমান্ড সিলেক্ট করুন। যে উইন্ডো আসবে তার Select Printer এর আওতাধীন Name নামক বক্স থেকে doPdf v7 সিলেক্ট করুন এবং সবিশেষে Print চাপুন। এখন নতুন একটি উইন্ডো আসবে । এখানের File Name নামক বক্সের পাশে Browse বাটনে ক্লিক করে যে জায়গায় সেভ করবেন তা দেখিয়ে দিন। শেষমেশ OK চাপুন । ব্যাস pdf হয়ে গেল। এবার আপনা আপনিই ফাইলটি ওপেন হবে।

HTML থেকে পিডিএফ:যে HTML ফাইলকে পিডিএফ করতে হবে , তা নোটপ্যাড বা অন্য কোন এডিটর দিয়ে ওপেন করুন। এবার সবার নিচে </BODY> ট্যাগের আগে নিচে কোডটুকু যোগ করুন:

<P><input type=button onclick=”javascript:print()” value=”Make Pdf”/></P>

ডকুমেন্টটি সেভ করে ব্রাউজার(যেমন:Internet Explorer , Opera ইত্যাদি যে কোন একটি ) দিয়ে পেজটি ওপেন করুন। একেবারে নিচে দেখবেন Make Pdf নামের একটি বাটন এসেছে। Make Pdf এ ক্লিক করুন। এখন যে উইন্ডো আসবে তার Select Printer এর আওতাধীন Name নামক বক্স থেকে doPdf v7 সিলেক্ট করুন এবং সবিশেষে Print চাপুন। এখন নতুন একটি উইন্ডো আসবে । এখানের File Name নামক বক্সের পাশে Browse বাটনে ক্লিক করে যে জায়গায় সেভ করবেন তা দেখিয়ে দিন। শেষমেশ OK চাপুন । ব্যাস pdf হয়ে গেল। এবার আপনা আপনিই ফাইলটি ওপেন হবে। 


অন্য যে কোন ফাইল থেকে পিডিএফ: 
এই পদ্ধতি ব্যবহার করে অন্য যে কোন ফাইল (যেমন:এক্সেল, এক্সেস ইত্যাদি….) থেকেও পিডিএফ বানাতে পারবেন। এজন্য কেবল File মেনু থেকে Print কমান্ড দিন। এবার উপরের মতন কাজ করুন।

কেমন লাগল জানাবেন। 

CD write without software

সফটওয়্যার ছাড়া CD Writeকরা


CD write without software


Writter: Md. Rakibul Islam

Email:bdrakib2@yahoo.com          Mobile:+8801831084654 
 

আমরা সফটওয়্যার ছাড়া CD Write করতে পারি। এ জন্য আমাদের অবশ্যই CD Writer থাকতে হবে। এবার যে যে ফাইল গুলি Write করবেন সে সে ফাইল সিলেক্ট করে এর মধ্যে ডান বাটন ক্লিক করলে এখনে আসা পপ মেনু থেকে send to মাউস রাখব। কিছুক্ষনের মধ্যেই কিছু মেনু আসবে। কখান থেকে আপনার CD Writerকে দেখিয়ে দিন। এবার CD ড্রাইভ এ Tempফাইল হিসাবে রয়েছে। এগুলুকে এখুন Write করতে হবে। এ জন্য CD Writer এ ডান বাটন ক্লিক করে “Write These File…..” এ ক্লিক করব। এ বার এখানে আপনার নাম দিন ও নেক্সট বাটন ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের মধ্যে CD Write সম্পন্য হবে। এভাবে আমরা সফটওয়্যার ছাড়া CD Writeকরতে পারি।

এ সম্পর্কে কোন সমস্যা থাকলে মন্তব্য লিখুন।

Hibernate by one click

এক ক্লিকে Hibernate করুন

Hibernate by one click


Writter: Md. Rakibul Islam  Email:bdrakib2@yahoo.com Mobile:+8801831084654  
আমার ঠিক আগের লেখাতে hibernate করার পদ্ধতি বলেছিলাম। এক ক্লিকে hibernate করা যায়। 

এর জন্য নিচের কাজ গুলো করতে হবে। 

ডেস্কটপ এর ফাকা স্থানে রাইট ক্লিক করতে হবে। 

এরপর NEW>SHORTCUT. 

এরপর create shortcut window আসবে। 

বক্সে নিচের কমান্ড লিখতে হবে। 

       rundll32.exe PowrProf.dll, SetSuspendState 

এরপর next এ ক্লিক করে নাম দিয়ে শেষ করতে হবে 

৬ বাস এখন ঐ shortcut ক্লিক করলে hibernate হবে।


Short your startup time

স্টার্টাপের সময় কম করুন

Short your startup time

Writter: Md. Rakibul Islam

Email:bdrakib2@yahoo.com

mobile:Mobile:+8801831084654  

 অনেক কম্পিউটারে আমরা অনেক ধরনের software ব্যবহার করি যা স্টার্টাপের সময় লোড হয়।যার ফলে এতে প্রচুর সময় লাগে। এই সমস্যা আপনি খুব সহজে সাড়াতে পারেন। এর জন্য আপনাকে নিচের কাজ গুলো করতে হবে। start>run এ গিয়ে msconfig কমান্ডটি লিখতে হবে।এরপর একটি box আসবে যাতে startup এ গিয়ে আপনার যে প্রগ্রাম দরকার তা রেখে অন্যসব আনচেক করুন। এখন ok দিলে restart করুন। এরপর দেখুন আপনার অনেক সময় কম লাগছে। 


Restart your computer by one click

 এক ক্লিকে XP তে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন

Restart your computer by one click

আমি আমার আগের লেখাতে এক ক্লিকে hibernate করার পদ্ধতির কথা বলেছিলাম । এখন আমি রিস্টার্ট করার পদ্ধতি দিলামঃ

ডেস্কটপে রাইট ক্লিক করুন এরপর 

NEW>SHORTCURT 

এরপর বক্সে নিচের কমান্ড লিখুন

SHUTDOWN -r -t 30

এভাবে শেষ করুন।

এখনে ৩০ বলতে বুঝানো হয়েছে যে রিস্টার্ট ৩০ সেকেন্ড পরে হবে। এটি আপনি বদলে ফেলতে পারেন বা কমাতে পারেন।

Close Error Reporting

বন্ধ কৱুন Error Reporting 

Writter: Md. Rakibul Islam
Email:bdrakib2@yahoo.com
Mobile:+8801831084654 


অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কোন প্রোগ্রাম Hang হয়ে গেলে সেটি Close করতে গেলে End Now দেখায়। End Now তে Click কৱলে আবাৱ Send an Error Report নামে আৱেকটি message দেখায় যা অধিকাংশ User এৱ কাছে বিৱক্তিৱ কাৱণ হয়ে দাড়ায়। এটি বন্ধ কৱতে My Computer এৱ উপৱ Right Button Click কৱে Properties এ যান। 

এৱপৱ Advanced Tab Select কৱে নিচে Error Reporting এ Click কৱুন।

এখান থেকে Disable Error Reporting Select কৱে OK কৱুন।


 আশা কৱি এখন আৱ আপনাকে কেউ বিরক্ত করবে না।
 

সোমবার, ৮ আগস্ট, ২০১১

>> LOVE Day...

ভালোবাসার দিনে...

LOVE Day 

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসা দিবসের ইতিহাস আপনার জানা আছে কি? না জানা থাকলে http://en.wikipedia.org/wiki/ valentine’s_Day বা www.history.com/minisites/ valentine ঠিকানার
ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারেন।
ভালোবাসা দিবসের কার্ডের জন্য নিচের সাইটগুলোতে যেতে পারেন—
www.mydearvalentine.com
www.valentine1.com
www.123greetings.com/events/ valentines_day
www.celebrating-valentinesday.com
www.everythingvalentine.com
www.romanceforeveryone.com 



>> Bangla Type By Google Translator

গুগল ট্রান্সলিটারেশন দ্বারা বাংলা লেখা

 Bangla Type By Google Translator


গুগল ট্রান্সলিটারে বাংলা ভাষা না থাকলেও গুগল অভিধানে এবং গুগল ট্রান্সলিটারেশনে বাংলা ভাষার ব্যবহার রয়েছে। গুগল ট্রান্সলিটারেশন দ্বারা জিমেইলে সরাসরি এবং একটি প্লাগইন দ্বারা ফায়ারফক্সে ফোনেটিকে (যেমন Ami Bangladeshke Valobasi লিখলে আসবে ‘আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি’) বাংলা লেখা যায়। গুগল ট্রান্সলিটারেশন অ্যাড-অনসটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/google-transliteration-formerl/ থেকে ইনস্টল করে ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Add-Ons-এ ক্লিক করে Google Transliteration-এর অপশন্সে ক্লিক করে Enable Transliteration for text boxes too চেক করুন। এখন ফায়ারফক্সের কোনো টেক্সট বক্সে বা টেক্সট এরিয়ায় কিছু লিখতে গেলে ডানে ভাষার তালিকা আসবে। সেখানে ড্রপডাউন থেকে Bengali নির্বাচন করে বাঁ পাশের চেকবক্স চেক করুন। এরপর থেকে টেক্সটবক্সে ইংরেজিতে কিছু লিখে (ধ্বনিগত) স্পেস দিলে তা বাংলায় রূপান্তরিত হবে। জিমেইলে বাংলা লেখা যায়। এ জন্য জিমেইলে লগইন করে Settings-এ ক্লিক করুন। এবার General ট্যাবে থাকা অবস্থায় Enable Transliteration - type using phonetic English চেকবক্স চেক করুন এবং Default transliteration language-এর ড্রপ-ডাউনে বাংলা নির্বাচন করুন (সাধারণত বাংলা নির্বাচিত থাকে)। যদি অপশনটি না থাকে তাহলে Show all language options-এ ক্লিক করলে Default transliteration language চলে আসবে। এবার সংরক্ষণ (সেভ) করুন। এখন মেইল কম্পোজ করতে গেলে (অবশ্য RichÊformattingÊ হতে হবে) ফরম্যাটিং বারের বাঁয়ে ‘অ’ অক্ষরটি দেখা যাবে। এই ‘অ’ অক্ষরটিতে ক্লিক করলে Transliteration সক্রিয় হবে। এখন ম্যাসেজ বডিতে (ফোনেটিকে) কিছু লিখে স্পেস দিলে তা বাংলায় রূপান্তরিত হবে। এই Transliteration বন্ধ করতে ‘অ’ অক্ষরটি ওপরে ক্লিক করলেই হবে।

>> Safe Your Computer & Internet Data

Safe Your Computer & Internet Data

কম্পিউটার ও ইন্টারনেটে তথ্য নিরাপদে রাখুন 
 Writter: Md. Rakibul Islam  

*নিয়মিত আপডেট করেন এমন সব ফাইল C:\ ড্রাইভে রাখবেন না।
*সব সময় গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোর ব্যাকআপ রাখুন। এতে একটি ফাইল হারিয়ে গেলেও অন্যটি পেতে সুবিধা হবে।
*আপনার তথ্যের পরিমাণ বেশি হলে সিডি/ডিভিডিতে রাখতে পারেন। এ ছাড়া বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক ড্রাইভে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রাখুন।
*ইন্টারনেটে ব্যাকআপ হিসেবে ই-মেইল বক্স ব্যবহার করতে পারেন। আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল এবং তথ্য ই-মেইলে সংরক্ষণ করে রাখলে নিরাপদ থাকবে।
*নিজের কম্পিউটার ছাড়া ‘ গোপন নম্বর (পাসওয়ার্ড) মনে রাখুন’ এ জাতীয় অপশন ওকে করবেন না। ভুলে করে ফেললে মুছে ফেলুন সঙ্গে সঙ্গেই।
*একই পাসওয়ার্ড একাধিকবার ব্যবহার করা উচিত নয়। একই পাসওয়ার্ড দিয়ে মেইল/ব্লগ/ফোরাম/ডাউনলোড সাইট ইত্যাদিতে নিবন্ধন করবেন না।অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার পেছনে এটি একটি বড় কারণ।
*একাধিক গোপান নম্বর মনে রাখতে সমস্যা হলে তা একটি ই-মেইল হিসেবে আপনার গোপন ই-মেইল বক্সে রাখুন।
*নিজের কম্পিউটার ছাড়া সাইবার ক্যাফে বা অন্যের কম্পিউটার থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ গোপন নম্বরগুলো ব্যবহার না করাই ভালো।আর যদি করতেই হয়, তাহলে নিজের কম্পিউটারে গিয়ে গোপন নম্বর পরিবর্তন করে ফেলুন।
*নিজের কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোথাও অ্যাকাউন্টে লগইনের পর অবশ্যই মনে করে লগঅফ করুন।এটি অনেকেই ভুলে যান, এতে অনলাইন-নিরাপত্তা ও ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে।
*ই-মেইল বক্সে অটো ফরোয়ার্ড করার কিছু অপশন থাকে। মাঝেমধ্যে সেগুলো চেক করে দেখুন, আপনার ই-মেইল বক্স থেকে অজানা কোনো ই-মেইল ঠিকানায় মেইল ফরোয়ার্ড হচ্ছে কি না।
*প্রেরকে (From) ঘরে আপনার পরিচিত কোনো মেইল অ্যাড্রেস থাকা মানেই সেই ব্যক্তি আপনাকে মেইল করেছে, এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। আরেকজনের মেইল আইডি From-এর ঘরে বসানো যায়। তাই সাবধান থাকুন।
*ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত তথ্য যতটা সম্ভব কম দেওয়ার চেষ্টা করুন। 


www.RakibTips.blogspot.com 

>> Color Your Harddisk Drive Font

 Color Your Harddisk Drive Font

হার্ডডিস্ক ড্রাইভের আইকনের ফন্ট রঙিন করা 
 Writter: Md. Rakibul Islam 
-------------------------------------------------------------------
আপনি ইচ্ছা করলে আপনার হার্ডডিস্কের প্রতিটি ড্রাইভের আইকনগুলোর অক্ষর বা ফন্ট রঙিন করতে পারেন। এ জন্য আপনাকে প্রথমেই নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেতগুলো লিখতে হবে।
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Text=0x0000FF
এবার এটিকে desktop.ini নামে ডেস্কটপে Save করুন। এখানে লক্ষ করলে দেখা যাবে, IconArea_Text=0x0000FF নামের একটি Data আছে। এখানে 0000FF নামের code দ্বারা শুধু লাল রঙের ফন্ট দেখতে পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন রঙের জন্য ভিন্ন ভিন্ন code ব্যবহার করতে হবে। যেমন-0000FF-এর জন্য লাল রং, 00FFFF-এর জন্য হলুদ রং, A52A2A-এর জন্য ধূসর রং, ADFF2F-এর জন্য সবুজ রং—এভাবে বিভিন্ন কোড ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন রং পেতে পারেন। আপনি যে ড্রাইভের ফন্ট রঙিন করতে চান, desktop.ini নামের ফাইলটি সেসব ড্রাইভে রেখে Refresh করলেই রঙিন ফন্ট দেখতে পাবেন। এভাবে ভিন্ন ভিন্ন code ব্যবহার করে ভিন্ন ভিন্ন রঙের ফন্ট পেতে পারেন। 

www.RakibTips.blogspot.com 

>> Quick Shut Down Your pc

Quick Shut Down Your pc 
কম্পিউটার বন্ধ হবে দ্রুত
কম্পিউটার বন্ধ হতে সময় লাগাটা একটা সমস্যাই। মাঝেমধ্যে এমন ধীর গতিতে বন্ধ হওয়ায় বিরক্ত হন ব্যবহারকারী। এ ধীর গতির কাজটি হয় মূলত উইন্ডোজ প্রত্যেকবার Shutdown হওয়ার সময় এর অভ্যন্তরীণ কিছু টেম্পোরারি পাতা Clear করে দেয়। যার ফলে কম্পিউটার বন্ধ প্রক্রিয়াটি ধীর গতিতে হয়। ইচ্ছে করলে এ প্রক্রিয়াটি বন্ধ করে দ্রুত গতিতে কম্পিউটার বন্ধ করা সম্ভব। এতে আপনার পিসির বন্ধ হওয়ার গতি বৃদ্ধি পাবে কয়েকগুণ। এ জন্য শুরুতে Start-এ ক্লিক করুন। এবার Run-এ গিয়ে regedit এবং Enter দিন। এবার আসা Registry Editor থেকে HKEY>LOCAL>MACHINE-এ যান এবং দুইবার ক্লিক করুন। এবার System-এ গিয়ে Current Control Set-এ দুইবার ক্লিক করুন। এবার Control থেকে Session Manager-এ যান। এবার Memory Management মেনুটি খুঁজে বের করুন। এবার এ মেনু থেকে Clear Page At Shutdown-এ গিয়ে এর ভ্যালু ০ (শূন্য) করে দিন। সবশেষে কম্পিউটার পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার আপনার কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ হবে।
 www.RakibTips.blogspot.com

>> Website For Math Practise

Website For Math Practise
গণিতে দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ওয়েবসাইট
Writter: Md. Rakibul Islam 

যাঁরা গণিতের ওপর পড়াশোনা ও গণিত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করেন, তাঁরা গণিতের ওপর আরও মজার মজার তথ্য সংগ্রহের জন্য ওয়েবসাইটগুলোর সাহায্য নিতে পারেন। গণিতের বিভিন্ন শাখার ওপর এ রকম বহু ওয়েবসাইট আছে যার মাধ্যমে অনেক অজানা তথ্য পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়াও আপনি ঘরে বসে এসব ওয়েবসাইট দ্বারা ভিডিও বা অডিও টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতে বা সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ে স্নাতক করছেন তাঁদের জন্যও এ সাইটগুলো বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। এমন কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা:
 

www.purplemath.com
www.algebra.com
www.algebrahelp.com
www.purplemath.com
www.mathleague.com
www.sosmath.com
www.quickmath.com
www.analyzemath.com
www.coolmath.com
www.teach-nology.com
www.math.unt.edu
www.wolfram.com
www.matheague.com
www.math.com
www.geom.uiue.edu
www.library.thinkquest.org
www.archives.math.utk.edu
www.mathsisfun.com
www.gamequarium.com
www.analyzemath.com
এসব সাইট ছাড়াও গণিতের ওপর আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে www.en.wikipedia.org/wiki/Portal:Mathematics ঠিকানার ওয়েবসাইটে।


WWW.RAKIBTIPS.BLOGSPOT.COM 

>> ফেসবুকের নতুন সেটিংস

ফেসবুকের নতুন সেটিংস
Writter: Md. Rakibul Islam 

ফেসবুক কিছুদিন পরপর তার সেটিংস পরিবর্তন করে। পুরনো সেটিং এ অভ্যস্থ হয়ে যাওয়ার পর হঠাৎ করে নতুন সেটিংএ অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়। কোথায় কি আছে তা সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না। নিচে ফেসবুকের নতুন সেটিংসের খুঁটিনাটি সবকিছু দেয়া হল।
 

১. আপনাকে আপনার বন্ধুরা ব্যতিত অন্য কেউ খুঁজে পাবে না, মেসেজ দিতে পারবে না, অপরিচিত কেউ বন্ধু হবার জন্য অনুরোধ পাঠাতে পারবে না বা আপনার বন্ধু কারা তা যেন কেউ না দেখতে পায় এমন সেটিং তৈরি করার জন্য প্রথমে উপরে ডান পাশে Account থেকে Privacy Settings এ ক্লিক করুন। এখন Basic Directory Information থেকে View settings এ ক্লিক করুন। Search for me on Facebook, Send me friend requests, Send me messages, See my friend list ইত্যাদি সেটিং ডান পাশের বাটন থেকে পছন্দমতপরিবর্তন করে নিন।
 

২. আপনার ইমেইল আইডি কেউ দেখবে না এমনকি আপনার বন্ধুরাও না বা আপনার ওয়াল এ আপনার বন্ধুরা কেউ কিছু লিখতে পারবে না বা সবাই লিখতে পারবে অথবা আপনার জন্ম তারিখ, সম্পর্ক, ফোন নাম্বার, ঠিকানা ইত্যাদি কেউ দেখতে পারবে না বা শুধু আপনার বন্ধুরা দেখতে পারবে বা সবাই দেখতে পারবে এমন সেটিং তৈরি করতে চাইলে প্রথমে উপরে ডান পাশে Account থেকে Privacy Settings এ ক্লিক করুন। এখন নিচে থেকে Customize settings এ ক্লিক করে নতুন পেজ আসলে সেখান থেকে পছন্দমত সেটিং পরিবর্তন করে নিন।
 

৩. আপনার প্রোপাইল ফটো শুধু আপনার বন্ধুরা দেখবে অন্য কেউ দেখতে পারবে না বা আপনার কোন ফটো এলবামটি সবাই দেখতে পারবে, কোন এলবামটি কেউ দেখতে পারবে না এমন সেটিং তৈরি করতে চাইলে প্রথমে আপনার profile এ ক্লিক করুন। তারপর Photos এ ক্লিক করুন। এখন নিচে Album Privacy তে ক্লিক করে নতুন পেজ আসলে সেখান থেকে পছন্দমত সেটিং পরিবর্তন করে নিন।
 

৪. আবার আপনার Profile থেকে Info তে ক্লিক করে About Me, Work and Education, Likes and Interests, Contact Information এর ডান পাশের Edit এ ক্লিক করে জন্ম তারিখ, সম্পর্ক, স্কুল কলেজের নাম, কার্যপ্রণালী, যোগাযোগের ঠিকানা ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন।
 

৫. ফেসবুকে আপনি কার কার কাছে Add Request পাঠিয়েছেন তা দেখার জন্য উপরে ডান পাশে Account থেকে Edit Friends এ ক্লিক করুন। এখন বাম পাশ থেকে List এর নিচে Friends এ ক্লিক করুন। আপনার বর্তমান বন্ধু এবং যাদের কাছে Add Request পাঠিয়েছেন তাদের সবার নাম আসবে। যাদের কাছে Friend Request পাঠিয়েছেন তাদের নামের নিচে Friend Request Pending লেখা থাকবে। কোন বন্ধুকে ডিলিট করতে চাইলে অথবা যাকে Friend Request পাঠিয়েছেন সেই Friend Request বাতিল করতে চাইলে তার নামের ডান পাশে ক্রস চিহ্নতে ক্লিক করুন।
 

৬. কেউ যদি ফেসবুকে আপনাকে ডিস্টার্ব করে যেমন মেসেজ দেয়, বার বার Add Request পাঠায় তাহলে আপনি তাকে ব্লক করে দিতে পারেন। ব্লক করে দিলে সে আর আপনাকে খুঁজে পাবে না। কাউকে ব্লক করতে হলে Account থেকে Privacy Settings এ ক্লিক করুন। এখন একেবারে নিচে Block Lists এর নিচে Edit your list এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ আসলে Name অথবা Email বক্সে কারো নাম বা ইমেইল আইডি লিখে Block This User এ ক্লিক করে তাকে ব্লক করে দিতে পারেন। একই ভাবে আবার Unblock এ ক্লিক করে তাকে আনব্লকও করতে পারেন।
 

৭. ফেসবুকের একটা বিরক্তিকর জিনিস হল কেউ যদি আপনার কাছে Add Request পাঠায়, message দেয় বা আপনার wall এ কিছু লিখে বা আপনার কোন লেখা বা ছবিতে Comments করে তাহলে তা আবার ইমেইল এর মাধ্যমে আপনাকে জানানো হয়। এতে দেখা যায় প্রতিদিন ফেসবুক থেকে অসংখ্য ইমেইল আসে যা খুবই বিরক্তিকর। এটি থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রথমে উপরে ডান পাশে Account থেকে Account Settings এ ক্লিক করুন।নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে Notifications এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশ থেকে সবগুলো ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Save Changes এ ক্লিক করুন।
 

৮. ফেসবুকে কাউকে Add Request পাঠালে বার বার শুধু Security code চায়। এটি থেকে মুক্তি পেতে হলে যখন Security code চাইবে তখন Verify your account এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো আসলে সেখানে আপনার ফোন নাম্বার লিখে Confirm এ ক্লিক করলে দেখবেন আপনার মোবাইলে একটি কোড নাম্বার এসেছে। সেই কোড নাম্বার কোড বক্সে লিখে Confirm এ ক্লিক করুন। তাহলে দেখবেন আর সিকিউরিটি কোড চাইবে না।
 

৯. ফেসবুকে অনেকের নামের পাশে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম দেখা যায় আবার অনেকের দেখা যায় না। নামের পাশে কোন নেটওয়ার্ক যুক্ত করতে চাইলে প্রথমে উপরে ডান পাশে Account থেকে Account Settings এ ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে Networks এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশে Network Name বক্সে কোন নাম লিখে Join Network এ ক্লিক করুন। এভাবে আপনি একাধিক নেটওয়ার্কের সাথেও যুক্ত হতে পারবেন। আবার Leave Network এ ক্লিক করে আপনার নামের পাশের নেটওয়ার্কটি বাদও দিতে পারবেন।
 

১০. ফেসবুকের সব লেখা ইংরেজি। আপনি চাইলে ফেসবুকের সব লেখা বাংলায় পরিবর্তন করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে উপরে ডান পাশে Account থেকে Account Settings এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ আসলে সেখান থেকে Language এ ক্লিক করুন। এখন Primary Language এ English(US) এর পরিবর্তে বাংলা সিলেক্ট করে একটু সময় অপেক্ষা করুন দেখবেন সমস্ত ফেসবুক বাংলা হয়ে গেছে। আবার ইংরেজি করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে বাংলার পরিবর্তে English(US) সিলেক্ট করে বেরিয়ে আসুন।
 

১১. আপনার নাম, ইমেইল আইডি, পাসওয়ার্ড, নিরাপত্তা প্রশ্ন ইত্যাদি পরিবর্তন করতে চাইলেAccount থেকে Account Settings এ ক্লিক করে নতুন পেজ আসলে সেখান থেকে সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যদি আর ফেসবুক এ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে না চান তাহলে নিচে থেকে Deactivate এ ক্লিক করে আপনার এ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দিতে পারবেন। আবার Activate করতে চাইলে পুনরায় সাইন ইন করুন। তাহলেই Activate হয়ে যাবে।
 

>> Download Mobile Formating Video

Download Mobile Formating Video 
মোবাইল ভিডিও নামানোর কিছু সাইট
অনেকেই ইন্টারনেট থেকে মোবাইল ফোনে ভিডিও নামাতে পছন্দ করেন। নিচের সাইটগুলো থেকে মোবাইলের উপযোগী উচুমানের ভিডিও নামানো যাবে—
http://moviesmobile.net
http://vuclip.com
http://loadmob.com
http://moviearena.org,
http://moviesmobile.net
http://movies4mobile.net
http://mobi-movies.org
http://mobilemoviezone.com
http://o2videos.com
http://3gpmobilemovies.net
http://avimobilemovies.com
http://o2cinemas.com


www.RakibTips.blogspot.com 

>> পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্কতা

পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্কতা

 কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ানোর জন্য দায়ী পেনড্রাইভ। তথ্য বা ডেটা স্থানান্তরের জন্য যখন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ লাগানো হয়, তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ অটো ওপেন হয়ে যায় এবং পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলে তা কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু আমরা যদি পেনড্রাইভের অটো প্লে বন্ধ করে দিই এবং টাস্কবারের নেভিগেটর থেকে বা ফোল্ডার অপশনের মাধ্যমে পেনড্রাইভ ব্যবহার করি, তাহলে কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়াবে না।
পেনড্রাইভের অটো প্লে বন্ধ করার জন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করে gpedit.msc লিখে Ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে, সেটিতে User configuration-এর বাঁ পাশের (+)-এ ক্লিক করে Administrative Templates-এর বাঁ পাশের (+)-এ ক্লিক করুন। তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখবেন ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে। সেটিতে ডবল ক্লিক করে Enable নির্বাচন করে Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে Ok করে বেরিয়ে আসুন।
টাস্কবার থেকে নেভিগেটর করে পেনড্রাইভ ব্যবহার করার জন্য প্রথমে টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Toolbars থেকে New Toolbar-এ যান। সেখান থেকে My computer নির্বাচন করে Ok-তে ক্লিক করুন। দেখবেন টাস্কবারে My computer-এর একটি লিংক এসেছে। এখন কোনো ফোল্ডার বা ফাইলে যেতে চাইলে বা কোনো কিছু ওপেন, কপি, কাট, পেস্ট, ডিলিট করতে চাইলে সেই লিংকের মাধ্যমে গিয়ে ফাইলে ডান বাটনে ক্লিক করলে ভাইরাস ছড়াবে না।
পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন, জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পর পর দুবার Next-এ ক্লিক করে দেখবেন, আনজিপ হয়ে গেছে।
কম্পিউটারে সব সময় লেটেস্ট অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করবেন এবং কয়েক দিন পর পর তা হালনাগাদ করবেন, যাতে ভাইরাস আক্রমণ করতে না পারে। একবার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গেলে আর অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করে লাভ নেই। তখন পুনরায় আবার অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিতে হবে।

>> ফেসবুকের নিরাপত্তা বাড়াবেন যেভাবে!

ফেসবুকের নিরাপত্তা বাড়াবেন যেভাবে!
Writter: Md. Rakibul  Isalm 

আজকাল প্রায়ই ই-মেইল ঠিকানা, ফেসবুক পরিচিতি (আইডি) হ্যাকড (বেদখল) হওয়ার কথা শোনা যায়। আপনি হয়তো অনেক দিন ধরে ফেসবুক ব্যবহার করেন। ফেসবুকে আপনার অনেক ছবি, তথ্য ও বন্ধুরা আছে। কিন্তু আপনার ফেসবুক আইডি যদি হ্যাকড হয়ে যায়, তখন সবকিছুই হারিয়ে যাবে। যাঁরা হ্যাকিংয়ের কবলে পড়েছেন, তাঁদের ভালোই জানা আছে, তখন কী সমস্যায় পড়তে হয়। তবে কিছু পন্থা অবলম্বন করে আপনি খুব সহজেই ফেসবুকে আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বাড়াতে পারেন। এতে হ্যাকিংয়ের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে এবং হ্যাকড হলেও আপনি আপনার ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।
ফেসবুকের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য প্রথমে www.facebook.com/update_security_info.php?wizard=1&src=netego ঠিকানায় যান। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন আপনার ফেসবুক আইডির বর্তমান নিরাপত্তা সবল না দুর্বল। সেখানে দেখবেন তিনটি ধাপ আছে। স্টেপ-১: এখানে একাধিক ই-মেইল ঠিকানা যোগ করুন। স্টেপ-২: এখানে আপনার মোবাইল ফোন যোগ করুন (এখন বাংলালিঙ্কের নম্বর দেওয়ার সুযোগ আছে) । স্টেপ-৩: এখানে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। এখন ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে ইউজারনেমও দিতে পারেন এবং নিচে Account Security-এর ডান পাশের change-এ ক্লিক করে চেকবক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে Save-এ ক্লিক করুন। এখন ফেসবুক থেকে বেরিয়ে (লগ-আউট) আবার ফেসবুকে ঢুকুন (লগ-ইন)। দেখবেন Name New Computer নামে একটি পেজ এসেছে। সেখানে Computer name বক্সে কোন নাম লিখে Continue-এ ক্লিক করুন। এখন থেকে প্রতিবারই আপনার ফেসবুক আইডিতে লগ-ইন করার সময় আপনার ই-মেইল ঠিকানায় এবং মোবাইল নম্বরে একটি বার্তা যাবে এবং তাতে লেখা থাকবে কখন, কী নাম দিয়ে, কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার ফেসবুক আইডিতে প্রবেশ করা হয়েছে। আপনি যদি এই নাম দিয়ে এই সময় প্রবেশ না করে থাকেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। ই-মেইল আইডি হ্যাক করতে পারলে খুব সহজে ফেসবুক আইডিও নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারে। ওপরের পন্থাগুলো অবলম্বন করলে আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাকড হলেও পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। এমনকি আপনার সব ই-মেইল আইডি হ্যাকড হলেও বা আপনার ফেসবুকের ই-মেইল আইডি বদলালেও মোবাইল ফোন নম্বর নিয়ে তা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। 

>> ই-মেইলটি এসেছে কোত্থেকে?

ই-মেইলটি এসেছে কোত্থেকে?
Writter: Md. Rakibul Islam

আপনার ই-মেইল ঠিকানায় একটি মেইল এসেছে। কীভাবে জানবেন সেটি কোত্থেকে এসেছে, মানে কোন আইপি ঠিকানা থেকে এসেছে?
ইয়াহুর ক্ষেত্রে
ইয়াহুর ক্ল্যাসিক সংস্করণের ক্ষেত্রে মেইলে ক্লিক করে সবার নিচে ডান পাশে Full Headers-এ ক্লিক করুন। আর নতুন সংস্করণের ক্ষেত্রে মেইলের সাবজেক্টের ওপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে সবার নিচে View Full Header অপশনটিতে ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে নিচের দিকে দেখবেন লেখা আছে Received: from []. এই আইপি ঠিকানাটিই হলো মেইল প্রেরকের আইপি ঠিকানা।
জিমেইলের ক্ষেত্রে
ইনবক্সের কোনো একটি ই-মেইল খুলেডান পাশের Reply-এর পাশের অ্যারোতে ক্লিক করে Show Original-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে নিচের দিকে দেখবেন, লেখা আছে Received: from []. এই আইপি ঠিকানাটিই হলো সেন্ডারের আইপি ঠিকানা।এখন ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois-এ ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন ইন্টারনেট সেবাদাতার। তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদিও পাবেন।
ওপরের পদ্ধতি অনুসারে আইপি ঠিকানা খুঁজতে সমস্যা হলে ইয়াহু থেকে Full Header পেইজের লেখাগুলো কপি করে বা জিমেইল থেকে Show Original পেইজের লেখাগুলো কপি করে www.ip-adress.com/trace_email ঠিকানায় গিয়ে To Trace An Email বক্সে পেস্ট করে Trace Email Sender বাটনে ক্লিক করে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এবং একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।

>> মোবাইল নম্বর দিয়ে ফেসবুক ঠিকানা উদ্ধার!

মোবাইল নম্বর দিয়ে ফেসবুক ঠিকানা উদ্ধার!

ফেসবুকে মোবাইল ফোন নম্বর যোগ করার জন্য প্রথমে ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ গিয়ে ওপরে Mobile-এ ক্লিক করুন। বা http://www.facebook.com/ mobile/?settings ঠিকানায় যান। এখন Register for Facebook Text Messages লিংকে ক্লিক করুন। Mobile Carrier: এ বাংলালিংক বা রবি নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। বাংলালিংক বা রবির নম্বর থেকে F লিখে 32665-তে মেসেজ দিন। ফিরতি বার্তায় আপনার কাছে একটি কোড নম্বর আসবে, সেটি কোড বক্সে লিখুন। আপনার মোবাইল নম্বরটি আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে যোগ করতে না চাইলে Add this phone number to my profile বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Next-এ ক্লিক করুন। আর গ্রামীণফোন থেকে Fb লিখে 2555-এ এসএমএস দিন। ফিরতি এসএমএসে আপনার কাছে একটি কোড নম্বর আসবে। এখন http://www.facebook.com/mobile/?settings ঠিকানায় থেকে Already received a confirmation code? লিংকে ক্লিক করে কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Confirm-এ ক্লিক করুন।
এখন যদি কখনো আপনি আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড ভুলে যান বা আপনার ফেসবুক আইডি (ই-মেইল আইডিসহ) হ্যাকিং হয়ে যায়, তাহলে ফেসবুকে লগইন করার সময় Forgot your password-এ বা https://www.facebook.com/recover.php লিংকে ক্লিক করে Enter your email or phone number-এ আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Search ক্লিক করে Reset Password-এ ক্লিক করলে আপনার মোবাইল নম্বরে একটি কোড নম্বর আসবে। সেটি টেক্সট বক্সে বসিয়ে Confirm Code-এ ক্লিক করলেই নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড লিখে আপনার ফেসবুক আইডিটি পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

>> ই-মেইল আইডি হ্যাকিং হয় যেভাবে!

 ই-মেইল আইডি হ্যাকিং হয় যেভাবে!
Writter: Md. Rakibul Islam


ইদানিং প্রায়ই শোনা যাচ্ছে অনেকের ইমেইল আইডি, ফেসবুক আইডি হ্যাকিং হচ্ছে। ইমেইল আইডি সাধারনত হ্যাকিং হয় দুই ভাবে। ১.কমন পাসওয়ার্ড ব্যবহারের কারণে। ২.নিরাপত্তা প্রশ্নের মাধ্যমে। অনেকেই তাদের ইমেইল, ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন নিজের নাম, নামের প্রথম অংশ, নামের শেষ অংশ, নামের শেষে রোল নাম্বার, বছর, ঘনিষ্ট বন্ধুর নাম, মোবাইল নাম্বার, abcdef, ১২৩৪৫৬ ইত্যাদি। এসব পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে ইমেইল আইডি হ্যাকিং হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
ইমেইল আইডি সবচেয়ে বেশি হ্যাকিং হয় নিরাপত্তা প্রশ্নের মাধ্যমে। ইমেইল আইডি তে কিছু কমন নিরাপত্তা প্রশ্ন থাকে। যেমন আপনার প্রিয় লেখকের নাম, আপনার প্রথম স্কুলের নাম, আপনার প্রথম ফোন নম্বর ইত্যাদি। এগুলোর উত্তরও সাধারণত কমন হয়। যেমন আপনার প্রথম স্কুলের নাম, আপনার প্রথম ফোন নম্বর, আপনার প্রিয় লেখকের নাম ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর অনেকেরই জানা থাকে। তাছাড়া দু-চার জন কমন লেখকের নাম সবাই ব্যবহার করে।

প্রতিকারঃ
১.নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তরে এমন উত্তর লিখবেন যাতে কেউ ধারনা করতে না পারে। যেমন আপনার প্রিয় লেখকের নাম এর উত্তরে অন্য কোন নাম লিখতে পারেন। নামটি যত বড় হয় ততই ভালো।
২.পাসওয়ার্ড নির্বাচনের ক্ষেত্রেও বড় পাসওয়ার্ড লিখবেন। এবং তাতে বর্ণ, সংখ্যা, ডট, কমা, ডলার সাইন ইত্যাদির মিশ্রণ থাকলে ভালো হয়।
৩.যেসব কম্পিউটার একাধিক মানুষ ব্যবহার করে সেসব কম্পিউটারে লগইন করার সময় ব্রাউজার থেকে আপনার পাসওয়ার্ড সেভ করতে চান কি-না বার্তা আসলে No তে ক্লিক করবেন এবং কাজ শেষে করে লগআউট করতে ভুলবেন না।
৪.ইমেইল ঠিকানায়, ফেসবুক একাউন্টে অলটারনেটিভ ইমেইল নামে একটি অপশন থাকে সেখানে আপনার অন্য একটি ইমেইল আইডি দিন। তাহলে কেউ যদি আপনার ইমেইল আইডি বা ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে তখন সাথে সাথে আপনার অন্য ইমেইলে মেসেজ চলে আসবে। তখন আপনি আপনার একাউন্ট আবার পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। তবে খেয়াল রাখবেন যাতে দুটি ইমেইল আইডির পাসওয়ার্ড এবং নিরাপত্তা প্রশ্নের উত্তর একই না হয়।

>> Customise Facebook Chat

 Customise Facebook Chat
ফেসবুকের কাস্টমাইজ চ্যাট বক্স
Wrtitter: Md. Rakibul  Islam
Email:bdrakib2@yahoo.com

ফেসবুকে আপনার বন্ধুদের তালিকা হয়তো অনেক লম্বা। আপনি যখন ফেসবুকে লগইন করেন, তখন হয়তো অনেকেই চ্যাট করার জন্য বার্তা পাঠায়। কিন্তু আপনি যদি ব্যস্ত থাকেন বা নির্দিষ্ট কারও সঙ্গে শুধু চ্যাট করতে চান, তাহলে অনেক সময় হয়ে ওঠে না। কারণ আপনার কিছু বন্ধু হয়তো বারবার শুধু আপনাকে বার্তা পাঠায়, তখন আপনি অফলাইনেও যেতে পারছেন না; কারণ কারও সঙ্গে এখন আপনার চ্যাট করা দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুদের নিয়ে আলাদা চ্যাট বক্স তৈরি করতে পারেন। আলাদা চ্যাট বক্স তৈরি করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে চ্যাট বক্সে ক্লিক করে তার পর Friend Lists-এ ক্লিক করুন। এখন Create a new list : বক্সে কোনো নাম লিখে (যেমন, Bestfriends, Classmates ইত্যাদি) কি-বোর্ড থেকে Enter চাপুন। এখন আবার চ্যাট বক্সে ক্লিক করে ওই নামের ওপর মাউস নিলে edit লেখা আসবে এবং সেখানে ক্লিক করলে নতুন একটি পেজ আসবে। সেখানে আপনার সব বন্ধুর তালিকা আসবে এবং সেখান থেকে আপনার পছন্দমতো বন্ধুদের নাম নির্বাচন করে Save Lists-এ ক্লিক করুন। এখন আবার চ্যাট বক্সে ক্লিক করলে সবার ওপরে দেখতে পাবেন আপনি যে নামে নতুন চ্যাট বক্সটি খুলেছেন সেই নাম এবং তার নিচে Others Friends নামে আপনার আগের চ্যাট বক্সটি। এখন চ্যাট বক্সের ডান পাশে মাউস নিলে Go offline লেখা আসবে এবং সেখানে ক্লিক করলে আপনার আগের চ্যাট বক্সটি অফলাইনে চলে যাবে। তখন শুধু নতুন চ্যাট বক্সের যে বন্ধুরা অনলাইনে আছেন, তাঁদের তালিকা দেখাবে। এভাবে আপনি একাধিক চ্যাট বক্স তৈরি করতে পারবেন এবং যেকোনো সময় যেকোনো চ্যাট বক্স অনলাইন অফলাইনে নিয়ে যেতে পারবেন। চ্যাট বক্সগুলোর ওপর মাউস রেখে edit-এ ক্লিক করে আপনার ইচ্ছামতো চ্যাট বক্সগুলো এডিটও করতে পারবেন। 
www.Rakibtips.blogspot.com 

>> কম্পিউটার পরিষ্কার করতে এবং গতি বাড়াতে

কম্পিউটার পরিষ্কার করতে এবং গতি বাড়াতে
Writter: Md Rakibul Islam 

আপনার কম্পিউটার থেকে আরও ভালো কাজ পেতে আপনাকে কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। তার মধ্যে প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে নিয়মিত যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে। এই যত্ন বা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আপনাকে খেয়াল করতে হবে। কম্পিউটার অথবা কম্পিউটারের কোনো অংশ পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই কম্পিউটার বন্ধ করে নিতে হবে। কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ পরিষ্কারের সময় কখনোই কোনো স্প্রে বা কোনো তরল পদার্থ ব্যবহার করা যাবে না। যদি দরকার হয়, তবে তা কোনো কাপড়ে লাগিয়ে ব্যবহার করতে হবে।ক্যাসিংয়ের বাইরের এবং কি-বোর্ডের ময়লা, ধুলাবালি পরিষ্কার করার জন্য ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু একে মাদারবোর্ড অথবা ভেতরে পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এতে স্থির বিদ্যুৎ তৈরি হয়ে মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে বহনযোগ্য ব্যাটারিচালিত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে।প্রসেসর, র্যাম পরিষ্কার করার সময় অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাড়াহুড়া করা যাবে না।
গতি বাড়াতে: প্রথমে start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে recent টাইপ করে ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে সবকিছকে মুছে ফেলুন। এরপর একে temp, %temp%, local settings টাইপ করে যে যে উইন্ডো আসবে তা থেকে সব delete করে ফেলুন।এরপর ডেস্কটপে My computer-এ মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক করে Mange-এ ক্লিক করে বাঁ পাশে অবস্থিত Disk Defragmenter-এ ক্লিক করুন। করলেই দেখবেন ডান পাশে Defragment বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করলেই Defragment শুরু হয়ে যাবে। এরপর একে একে সব ড্রাইভকে Defragment করুন। এটা করার উদ্দেশ্য হলো, সিস্টেমের সব ফাইলকে গুছিয়ে নেওয়া, এতে প্রসেসর দ্রুত কাজ করতে পারে। start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে cmd ক্লিক করুন। করলে একটা কালো উইন্ডো আসবে। যেখানে কারসর নড়ছে, সেখানে টাইপ করুন cd.. । করে Enter চাপুন। এবার আবার টাইপ করুন cd.. এবং এন্টার করুন। এবার প্রথমেই C টাইপ করে এন্টার করুন। এবার dir লিখে এন্টার করুন। একে একে আপনার কম্পিউটারে যে কয়টি ড্রাইভ আছে সবগুলো এভাবে করুন। এবার tree টাইপ করে অপেক্ষা করুন। শেষে exit টাইপ করে Enter চেপে বের হয়ে আসুন। এবার আপনার কম্পিউটারকে পুনরায় চালু করুন। একটু হলেও গতি বাড়বে। 

>> পেনড্রাইভের ভাইরাস দূর করুন

পেনড্রাইভের ভাইরাস দূর করুন 


Writter: Md Rakibul Islam 
Email: bdrakib2@yahoo.com 


পেনড্রাইভে ভাইরাস বা ওয়ার্ম থাকলেও অনেক সময় তা শনাক্ত করা যায় না। তবে চাইলে আপনি সহজেই পেনড্রাইভের ভাইরাস শনাক্ত করতে পারেন। এ জন্য আপনার ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভটি লাগানোর পর Start/run-এ গিয়ে cmd লিখে কমানú9;ড অপশন খুলুন। এখন মাই কম্পিউটারে ঢুকে আপনার পেনড্রাইভ কোন ড্রাইভ হিসেবে আছে, তা জেনে নিন। যেমন, ড্রাইভ লেটার যদি L হয়, তাহলে কমান্ড অপশনে L: লিখে এন্টার করুন। এরপর dir/w/o/a/p এই নির্দেশটি (কমান্ড) হুবহু লিখে এন্টার চাপুন। এখন আপনি পেনড্রাইভে থাকা ফাইলের তালিকা দেখতে পারবেন। ফাইলের তালিকায় Bha.vbs, Iexplore.vbs, RVHost.exe, Ravmon.exe, New_Folder.exe, Autorun.inf ইত্যাদি নামের কোনো ফাইল অথবা .exe এক্সটেনশনের কোনো ফাইল আছে কি না দেখুন। যদি এ রকম কোনো ফাইল দেখতে পান তাহলে attrib -h -r -s -a *.* কমান্ড লিখে এন্টার করুন। এখন del filename কমান্ড লিখে এন্টার চাপুন। এখানে filename-এর জায়গায় ওই ফাইলের নাম হুবহু লিখতে হবে। যেমন, আপনি যদি Autorun.inf ফাইলটি মুছতে চান, তাহলে del Autorun.inf লিখে এন্টার করুন।এভাবে আপনি পেনড্রাইভের সন্দেহজনক ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারেন। এ ছাড়া সম্ভব হলে সর্বোচ্চ সুরক্ষার জন্য নিয়মিত হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে পেনড্রাইভ সম্পূর্ণ স্ক্যান করুন। 

>> কি বোর্ডের এক ডজন F

কি বোর্ডের এক ডজন F

Writter:Md. Rkibul Islam 

কম্পিউটারের কি বোর্ডের ওপরের দিকে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি। এসব কি একবার চেপেই বিভিন্ন সফটওয়্যারে নানা রকম কাজ করা যায়।
 

F1: সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
 

F2: সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
 

F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
 

F4: ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
 

F5: মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
 

F6: এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
 

F7: ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
 

F8: অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
 

F9: কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
 

F10: ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
 

F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
 

F12: ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়। 

>> উইন্ডোজের অটোরান বন্ধ করুন

উইন্ডোজের অটোরান বন্ধ করুন 

Writter:Md. Rakibul  Islam 
From:ctg;BD. 

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালিত কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যুক্ত করলে তা সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে (অটোরান)। ফলে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাস থাকলে, পেনড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত করলে (ওপেন) তা ওই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। চাইলে আপনি এই অটোরান বন্ধ রাখতে পারেন। এ জন্য মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে 
Manage/Computer management/Service and application/services/shell hardware detection  
অপশনে যান। এবার shell hardware detection অপশন খুলে Service status হিসেবে stop দিন, startup type অপশনে disable নির্বাচিত করুন। এরপর থেকে ইউএসবি ড্রাইভ সংযোগ করলে তা আর অটোরান করবে না। উল্লেখ্য, এই কাজটি করলে আপনার ডিভিডি রমকে কম্পিউটার সিডিরম হিসেবে দেখাবে। কিন্তু এতে ভয়ের কিছু নেই। ডিভিডি ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হবে না। 

>> পেনড্রাইভের লুকানো ফাইল বের করুন

পেনড্রাইভের লুকানো ফাইল বের করুন 

Writter: Md Rakibul  Islam 
From:Chittagong; Bangladesh. 

কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাসের কারণে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় পেনড্রাইভে ফাইল থাকলেও তা অদৃশ্য (হাইড) হয়ে যায়। কিন্তু পেনড্রাইভের Properties-এ গেলে দেখা যায় ফাইলগুলো ঠিকই মেমোরিতে জায়গা দখল করে আছে। আবার ফাইলের বদলে ফাইলের শর্টকাট পাওয়া যায়। এ রকম সমস্যায় পড়লে Start থেকে All programme/accessories/notepad-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেতটি হুবহু নোটপ্যাডে লিখুন।

attrib -h -r -s /s /d DRIVE LETTER:\*.*
DRIVE LETTER:
del *.lnk /f/s/q
del *.exe /f/q
del Autorun.inf /f/q
c:
tree
cls
exit

 
এখানে শুধু DRIVE LETTER লেখাটি মুছে আপনার কম্পিউটারে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারে লিখবেন (যেমন L হলে L: লিখবেন)। মাই কম্পিউটারে ঢুকে ড্রাউভ লেটার কোনটি তা দেখে নিন। নোটপ্যাডের অন্য কোনো হরফ বা চিহ্ন পরিবর্তন করবেন না। এখন File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Unhide.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Unhide নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি করা Unhide ফাইলটি ওপেন করুন। Unhide ফাইলটি চালু করার একটু পর তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এরপর পেনড্রাইভ ওপেন করে দেখুন অদৃশ্য ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এটি একই সঙ্গে পেনড্রাইভের ক্ষতিকর autorun.inf ফাইল, exe. এক্সটেনশনের সন্দেহজনক ফাইল এবং শর্টকাট ভাইরাসকে মুছে দেবে।
 

>> এক ক্লিকে সব ড্রাইভ রিফ্রেশ!

এক ক্লিকে সব ড্রাইভ রিফ্রেশ!

Writter: Md. Rakibul  Islam 

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা ইচ্ছা করলে এক ক্লিকে কম্পিউটারের সব ড্রাইভ রিফ্রেশ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/All Programme/Accessories/Notepad-এ গিয়ে নো্টপ্যাড খুলতে হবে। এরপর নিচের সংকেত হুবহু নোটপ্যাডে লিখতে হবে।


Echo Off
cd/
tree
C:
Tree
D:
Tree
E:
Tree
F:
Tree
G:
Tree
H:
Tree
I:
Tree
J:
Tree
K:
Tree
L:
Tree

এখানে C, D, E, F, G, H, T, J, K, L, M, N কমান্ডগুলো আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভের লেটার হিসেবে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া যদি আপনার কম্পিউটারে আরও কোনো ড্রাইভ থাকে, তাহলে আপনি সেটি নোটপ্যাডে যোগ করতে পারেন। যেমন—S ড্রাইভ যোগ করতে নোটপ্যাডের শেষে লিখতে হবে:
S:
Tree
এ ছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো ড্রাইভ রিফ্রেশের তালিকা থেকে বাদ দিতে পারবেন। এ জন্য ওই ড্রাইভের লেটার মুছে তার পরের লাইনের Tree লেখাটি মুছতে হবে।সংকেত লেখার পর File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Refresh Drive.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Refresh Drive নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি হওয়া Refresh Drive ফাইলটিতে ডবল ক্লিক করলেই কম্পিউটারের সব ড্রাইভ একসাথে রিফ্রেশ হবে। এখন থেকে এই ফাইলে ক্লিক করেই আপনি ড্রাইভ রিফ্রেশ করতে পারবেন। 

>> জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরীর কৌশল

একটি সুন্দর জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরীর কৌশল


writter: Md Rakibul Islam  


আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে একজন সম্ভাব্য চাকুরীদাতার কাছে একজন চাকুরীপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম ৷ কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকুরীপ্রার্থীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর এবং সঠিকভাবে তৈরী করার ব্যপারে গুরুত্ব প্রদান করে না ৷ ফলশ্রুতিতে অনেক যোগ্য প্রার্থী39; Job Interview তে ডাক পায় না এবং যোগ্যতা প্রমানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় ৷ আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরীর আগে যে সকল বাস্তবতার দিকে নজর রাখবেন-
• একজন চাকুরীদাতা গড়ে একটি জীবনবৃত্তান্ত (CV)-এর উপর ৩০ সেকেন্ডের বেশী সময় দেয় না ৷ সুতরাং এটি হতে হবে সংক্ষিপ্ত ৷ তথ্যগুলোর উপস্থাপন হতে হবে সুস্পষ্ট ৷ অপ্রয়োজনীয় বা অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিহার করতে হবে ৷
• একজন অনভিজ্ঞ/সদ্য পাস করা চাকুরীপ্রার্থীর জীবনবৃত্তান্ত এক থেকে দুই পাতার বেশী হওয়া কোনভাবেই উচিত্ নয় ৷
• আপনার জীবনবৃত্তান্ত হচ্ছে আপনার নিজেকে বিপণন করার মাধ্যম ৷ সুতরাং এটি হতে হবে আকর্ষণীয় ৷ তবে চটকদার কোন কিছু যেমন রঙিন কাগজ বা রঙিন কালি ব্যবহার করবেন না ৷ কোন কিছু Highlight করতে হলে সেটিকে Bold, italic বা underline করতে পারেন ৷
• মনে রাখবেন, আপনার জীবনবৃত্তান্তের মধ্যে যদি কোন বানান ভুল বা ভাষাগত/ Grammatical ভুল থাকে তবে সম্ভাব্য চাকুরীদাতার আপনার সম্বন্ধে নেতিবাচক ধারণা হবে ৷ এটি প্রকাশ পাবে যে আপনি কোন কাজই নির্ভুল ভাবে করতে সক্ষম নন ৷ সুতরাং একটি CV তৈরীর পর সেটি নিজে ভাল করে পড়ুন এবং শুদ্ধ ইংরেজী জানেন এমন ব্যক্তিকে দেখিয়ে নিন ৷
• যখন আপনি কোন নির্দিষ্ট চাকুরী বিজ্ঞপ্তির (job announcement)-এর বিপরীতে আবেদন করার জন্য জীবনবৃত্তান্ত পাঠাবেন, তখন চেষ্টা করুন আপনার CV সেই চাকুরীর চাহিদা অনুযায়ী তৈরী করতে (Customize your CV) ৷ এর জন্য প্রয়োজন চাকুরী বিজ্ঞপ্তি ভাল করে পড়া এবং প্রতিষ্ঠানটি সম্বন্ধে কিছু গবেষণা (Research) করা ৷ উদাহরণ স্বরুপ আপনি যদি জানেন যে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের যে কোন স্থানে নিয়োগ দিতে পারে, তাহলে আপনি আপনার CV-তে উল্লেখ করতে পারেন আপনি বাংলাদেশের কোন কোন স্থানে পূর্বে অবস্থান করেছেন ৷ অথবা কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এমন কোন লোক খুঁজছে যার একজন ‘ সংগঠকের (organizer’) ভূমিকা পালন করতে হবে, সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ছাত্রজীবনের কোন সাংগঠনকারীর ভূমিকা উল্লেখ করেন তবে আপনার CV নিয়োগকারীর কাছে আলাদা মূল্য পাবে৷
• এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আপনার CV তে সঠিক তথ্য দিবেন ৷ এমন কোন তথ্য দিবেন না যা আপনার Job interview-তে ভুল প্রমানিত হতে পারে৷




জীবনবৃত্তান্তের (CV) বিভিন্ন অংশ
একটি জীবনবৃত্তান্তে (CV) যে তথ্যগুলো আপনি সুবিন্যস্ত ভাবে উপস্থাপন করবেন সেগুলো হচ্ছে-
* শিরোনাম (Title)
* সার সংক্ষেপ (Career Summary) --> অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের জন্য বেশী প্রয়োজন ৷
* ক্যারিয়ার উদ্দেশ্য (Career objective)-->সদ্য পাশ করা চাকুরী প্রার্থীদের জন্য বেশী প্রয়োজন ৷
* চাকুরির অভিজ্ঞতা (Experience)
* শিক্ষাগত যোগ্যতা (Education)
* অতিরিক্ত তথ্য (Additional Information)
* ব্যক্তিগত তথ্য (Personal Information)
* রেফারেন্স (Reference)

**শিরোনাম: (Title)**
জীবনবৃত্তান্তের শুরুতেই থাকবে আপনার পুরো নাম ৷ এটা বোল্ড (bold) হবে এবং একটু বড় ফন্টে লিখতে হবে (ডাক নাম পরিহার করুন) ৷ তার পর থাকবে আপনার ঠিকানা (বর্তমান ঠিকানা যেখানে আপনাকে চিঠি দিলে আপনি পাবেন), ফোন নম্বর ও ই-মেইল এড্রেস ৷ এই অংশটুকু পৃষ্ঠার উপরে মধ্যখানে থাকবে, যাতে তা প্রথমেই চোখে পরে ৷
**Career Summary( সার সংক্ষেপ )**
যে সকল ব্যক্তিদের ৪-৫ বছরের বেশী চাকরীর অভিজ্ঞতা আছে তাদের জন্য এটি বেশী প্রযোজ্য ৷ এই অংশে আপনি সর্বোচ্চ ৬-৭ লাইনে উল্লেখ করুন আপনার পূর্ব চাকরীর অভিজ্ঞতার কর্মক্ষেত্রগুলো ৷ আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতার সাফল্যগুলো (Achievement) সংক্ষেপে তুলে ধরুন (যদি থাকে) ৷


**Career Objective ** 
এটি বেশী প্রযোজ্য সদ্য পাশ করা চাকুরী প্রার্থী বা অল্প অভিজ্ঞ (১ / ২ বছর) চাকুরী প্রার্থীদের জন্য ৷ এই অংশে আপনি আপনার চাকুরীক্ষেত্রে বর্তমান লক্ষ্য (Immediate goal) উল্লেখ করুন এবং আপনার যোগ্যতা কিভাবে বিজ্ঞপ্তির (Advertised) চাকুরী বা যে প্রতিষ্ঠানে পাঠাচ্ছেন, তার প্রয়োজন মেটাতে পারে তার প্রেক্ষিতে উপস্থাপন করুন ৷ চাকুরীর জন্য উপযুক্ত ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যগুলো সংক্ষিপ্তভাবে উলেখ করুন ৷ চাকুরী বিজ্ঞপ্তি বা কোম্পানির প্রয়োজনের সাথে খাপ খাইয়ে Career Objective লেখা জরুরী ৷ আপনি কোম্পানিকে কি দিতে পারবেন তার ওপর গুরুত্বারোপ করুন, কোম্পানির কাছ থেকে আপনি কি আশা করছেন তার ওপর নয় ৷


**Experience: (কর্ম অভিজ্ঞতা)**
অভিজ্ঞ পেশাজীবিদের জন্য এই অংশটি শিক্ষাগত যোগ্যতার আগেই আসা উচিত ৷ সদ্য পাশ করা বা অল্প অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে আগে শিক্ষাগত যোগ্যতা (Education) এবং তার পরে experience আসা উচিত ৷ যে সকল তথ্য আপনার প্রতিটি পূর্ব অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে উল্লেখ করবেন সেগুলো হচ্ছে-
* Organization name (প্রতিষ্ঠানের নাম)
* Designation (পদবী)
* Time period- From & To (সময়কাল)
* Job responsibility (দায়িত্ব)
* Special achievement (উল্লেখযোগ্য সাফল্য)
আপনি যদি একই প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদে কাজ করে থাকেন, তাহলে আলাদা আলাদা ভাবে তা উল্লেখ করুন ৷ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনি প্রথমেই উল্লেখ করবেন আপনার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা (most recent experience), তার পরে এক এক করে Resume Chronological Order-এ একটির পর একটি অভিজ্ঞতা উল্লেখ করবেন যা শেষ হবে আপনার সর্বপ্রথম অভিজ্ঞতা দিয়ে ৷


**Education & Training (শিক্ষাগত যোগ্যতা ও প্রশিক্ষণ)**
আগেই বলা হয়েছে যে এই অংশটি সদ্য পাশ করা বা অল্প অভিজ্ঞদের জন্য Experience অংশের আগেই আসা উচিত্ ৷ Education অংশে আপনি আপনার ডিগ্রিগুলোর নাম উল্লেখ করবেন এবং নিম্নেবর্ণিত তথ্য প্রদান করবেন ৷
* ডিগ্রির নাম (যেমন: SSC, HSC, BCom)
* কোর্স সময়কাল (কবে থেকে কবে)
* শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং বোর্ডের নাম ৷
* পরীক্ষার বছর এবং প্রয়োজনে ফলাফল প্রকাশের সময় ৷
* ফলাফল/Result এবং যদি উল্লেখযোগ্য সাফল্য (যেমন: মেধাতালিকায় স্থান) থাকে তবে তার উল্লেখ করতে হবে ৷
Experience-এর মতো এক্ষেত্রেও আপনি আপনার সবচেয়ে সাম্প্রতিক ডিগ্রির উল্লেখ আগে করবেন এবং তার পর পর্যায়ক্রমিক ভাবে বাকিগুলো উল্লেখ করবেন ৷ লক্ষ্য রাখবেন আপনার কোন ডিগ্রির চূড়ান্ত ফলাফল এখনও প্রকাশ না হয়ে থাকলে সেই ডিগ্রির উল্লেখ করার সময় ব্র্যাকেটে ‘Appeared’ উল্লেখ করবেন ৷ কোন কোর্সে অধ্যায়নরত থাকলে ‘Ongoing’ উল্লেখ করুন ৷ কোন ডিগ্রির ক্ষেত্রে আপনার Result যদি খুব খারাপ হয়ে থাকে তবে কোন Result-ই উল্লেখ করার দরকার নেই ৷ মনে রাখবেন একটি ডিগ্রির ফলাফল উল্লেখ করা ও অন্যটি উল্লেখ না করা দৃষ্টিকটু ৷ আপনি যদি কোন বিশেষ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করে থাকেন এবং যদি তা আপনার কাজের যোগ্যতার সহায়ক বলে মনে করেন তবে তা উল্লেখ করবেন ৷ সেক্ষেত্রেও প্রশিক্ষণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম, Topics, প্রতিষ্ঠানের সময় (Duration) তারিখ উল্লেখ করবেন ৷ প্রশিক্ষণের তালিকা আপনি Education অংশের নীচে দিতে পারেন৷


**অতিরিক্ত তথ্য / Additional Information**
যে সকল তথ্য উপরে উল্লেখিত অংশগুলোর মধ্যে পড়ে না কিন্তু চাকরির সাথে সম্পর্কিত তা এ বিভাগে বর্ণনা করুন ৷
* পেশাগত অর্জন / Professional Achievement
* পদক/ সম্মাননা/ Award.
* ভাষাগত দক্ষতা / Language Literacy
* কম্পিউটারে দক্ষতা / Computer Skills.
* লাইসেন্স,সরকারি পরিচয়পত্র, প্রকাশিত লেখা ও সত্বাধিকার
* স্বেচ্ছাসেবী কর্মকান্ড ইত্যাদি
ব্যক্তিগত তথ্য / Personal Information
এই অংশে পিতামাতা, বর্তমান/স্থায়ী ঠিকানা, ধর্ম, যে সকল দেশ আপনি ভ্রমণ করেছেন, শখ ইত্যাদি এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে ৷


**রেফারেন্স (Reference) **
খেয়াল রাখবেন Reference অংশে আপনি আপনার নিকট আত্মীয়দের নাম উল্লেখ করবেন না ৷ আপনাকে আপনার ছাত্র জীবনে বা কর্মজীবনে কাছ থেকে দেখেছে এমন ব্যক্তিকেই আপনি Reference হিসাবে উল্লেখ করবেন ৷ অবশ্যই যাদেরকে Reference দিবেন তাদের ফোন নাম্বার, ঠিকানা এবং ই-মেইল (যদি থাকে) উল্লেখ করবেন ৷ সাধারণত Reference হিসাবে সর্বোচ্চ ২-৩ জনের নাম উল্লেখ করাই শ্রেয় ৷ তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে ব্যাপারের দিকে খেয়াল রাখতে হবে তা হচ্ছে আপনি যাদেরকে Reference হিসাবে উল্লেখ করেছেন সে সকল ব্যাক্তিকে আপনার আগে থেকে জানাতে হবে যে আপনি তাদের Reference হিসাবে আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV)- তে উল্লেখ করেছেন ৷ 

মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১১

> লক শিখুন

টিউন করেছেন : RAKIB
আপনার কম্পিউটারের জন্য জটিল একটি লক শিখুন কোন সফটওয়ার ছাড়াই করতে পারবেন।

সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালই আছেন। বুক ভরা কষ্ট নিয়ে আবারও টিউন করতে বসলাম।টিউন যে কয় জনের ভাল লাগবে তা আমি জানি না।য়ারা এটা জানেন না তাদের জন্য আমার এই টিউন। টিউন টি যদি ভাল না লাগে বলবেন মুছে ফেলবো
চলুন এবার কাজের কথায় আসা যাক।

1. Start ক্লিক করুন তারপর Run
2. লিখুন Syskey লিখে Ok চাপুন।
3. Update এ ক্লিক করুন।
4. Password startup এ ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দের Password টি দিন। এবার Ok করুন।
আপনার কাজ শেষ এবার আপনার কম্পিউটার টি Restart দিন।আর কোন সমস্যা হলে  আমাকে জানাতে ভুল করবেন না।
বি:দ্র: কমেন্টস করতে ভুলবেন না

Funny Virus

প্রিয় বন্ধুরা!


আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি একটি মজাদার ট্রিক্স যা দিয়ে আপনি বন্ধু অথবা শুভাকাঙ্খীদের সাথে মজা করতে পারবেন একই সাথে তাদেরকে সাময়িক ঝামেলায় ফেলে দিতে পারবেন। এটাকে একটা ক্ষুদ্র ভাইরাস ও বলা যেতে পারে।


কোন কম্পিউটারে এ ট্রিক্সটির অ্যাপ্লাই করা হলে আপনি প্রতিবার কম্পিউটারটি স্টার্ট হওয়ার পর (অর্থাত উইন্ডোজ লগঅন হওয়ার পর) ব্যবহারকারী কিছু বোঝার আগেই তা অটোমেটিক আবার শাটডাউন হয়ে যাবে । আর এজন্য কোন সফটওয়্যার এর প্রয়োজন নাই।
তে চলুন জেনে নেই কিভাবে এটি করতে হবে


১. Start বাটনে click করুন। এখান থেকে All Programs এ গিয়ে নিচের দিকে scroll করে “Startup” নামক folder টি খুজে বের করুন।
২. এবার “Startup” নামক folder টির উপর কার্সর রেখে রাইট ক্লিক করে Open সিলেক্ট করুন। folder টি একটি নতুন উইন্ডোতে Open হবে।
৩. এবার “Startup” নামক folder টির মধ্যে ফাকা স্থানে রাইট ক্লিক করে New>Shortcut সিলেক্ট করুন। এবার আপনি Create Shortcut নামে একটি উইন্ডো দেখতে পারবেন।
৪. এই উইন্ডোটির মধ্যে একটি টাইপ বক্স আছে। এই বক্সে আপনি নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে দিন:
C:\Windows\System32\logoff.exe
(যে কম্পিউটারে করবেন তাতে যদি Windows “C” ড্রাইভ ব্যাতীত অন্য কোন ড্রাইভে থাকে তাহলে উপরোক্ত লেখায় C এর বদলে সেই ড্রাইভ লেটারটি ব্যবহার করতে হবে বাকী সব অপরির্বতিত থাকবে।)
৫. এবার আপনি উইন্ডোটির নিচ থেকে প্রথমে Next এ ক্লিক করুন তারপর আবার Finish এ ক্লিক করুন। দেখুন folder টির মধ্যে logoff.exe নামে একটি Shortcut তৈরি হয়েছে।
৬. ব্যাস! আপনার কাজ শেষ। এবার সকল উইন্ডো ক্লোজ করে পিসি রিস্টার্ট দিন আর মজা দেখুন।
৭. আপনার পিসিতে এটি অ্যাপ্লাই করলে আপনি আর নরমাল মুডে পিসি চালাতে পারবেন না যতক্ষন না ঐ Shortcut টি ডিলিট না হবে । সেক্ষেত্রে যা করতে হবে:
ক) আপনার পিসিটি Safe Mode এ চালু করুন। দেখতে পারবেন যে Safe Mode এ এটি কাজ করে না।
খ) এবার Safe Mode এ থাকা অবস্থায় “Startup” folder টি ওপেন করুন। এবার এর মধ্যে থেকে logoff.exe নামক Shortcut টি ডিলিট করে দিন। এবার পিসি রির্স্টাট দিয়ে নরমাল মুডে চালু করুন, দেখুন সব ঠিক হয়ে গেছে।


ট্রিক্সটি এমন যে এটি অ্যাপ্লাই করলে এর ফলাফল দেখে কেউ সহজে বুঝতে পারবে না যে আসলে কি হয়েছে। প্রক্রিয়াটি যে জানে না তার কাছে মনে হবে যে পিসি তে ভাইরাস আক্রমন করেছে, কিন্তু আসলে তা নয়। ফলাফল দেখে বিরক্ত হয়ে অনেকে হয়ত বা নতুন করে পিসি সেটাপ ও দিতে পারে সেটা হবে আরও মজার।


তবে একটি কথা, কখনও সাইবার ক্যাফের পিসিতে এই ট্রিক্স প্রয়োগ করবেন না তাতে তাদের সাময়িক ব্যবসায়িক ক্ষতি হতে পারে যেটা আমাদের কাম্য নয়।


ভাল থাকবেন সবাই আর টিউনটি কেমন লাগল জানাবেন।

Give Your Comments....

facebook Photo